বিয়ে ও আমি| হ্যাঁ, এই বিষয়ে ব্লগ লেখার একটা প্রয়োজনীয়তা আমি অনেক দিন ধরেই অনুভব করছিলাম| আজ কিঞ্চিত সময় পেয়ে ভাবলাম দু-এক কথা লিখেই ফেলি| বিয়ে এই শব্দটির সাথে আমার পরিচয় থাকলেও খুব একটা জমাটি আলাপ পরিচয় বা পারস্পরিক গভীর টান নেই বলা যেতে পারে| বরং উল্টোটাই আছে বলা চলে| "বিয়ে" শুনলেই আমি উল্টো দিকে পলায়নপড় হয়ে উঠি| না, লজ্জায় নয়, বিরক্তি তে| অনাগ্রহটা যত না বিয়ের প্রতি তার থেকে বেশি যে ভাবে আমাদের সমাজে বিয়ে হয়, সেই আচার-বিচারের চরম অর্থহীনতা ও ব্যায়বহুলতা এবং সম্পূর্ণ যে এই বিয়ের আয়োজন, তা নিদারূন বিরক্তি উদ্রেক করে আমার মনে|
জানি, মানুষ সমাজবদ্ধ জীব| লোক লৌকিকতা করেই সবাইকে চলতে হয়| তবে আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দিনটায় আমি বাদে সবার সব রকম মতামত থাকবে, এ আমি ঠিক মন খুলে মেনে নিতে পারলাম না| যে আত্মীয়দের জন্মকালে দেখিনি, তারা 2 দিন আগে থেকে এসে ঘর ভরে রাখবে, এবং শুধু বাড়িকে মাছের বাজার করে তোলাই নয়, সব বিষয়ে expert comment এবং suggestion দিয়ে যাবে সকাল সন্ধ্যে, ওটি সহ্য করার মতন ঠান্ডা মাথা আর যার হোক আমার নয়| জীবনটা আমার, বিয়েটাও আমি করতে চলেছি, তাই কোনটা হওয়া উচিত এবং কোনটা উচিত নয়, তা নির্ধারণ করার যুক্তিবুদ্ধিও আমার আছে বলেই আমার ধারণা| আবার গোদের উপর বিষফোঁরা, ধর্ম-কর্মের সাথে আমার একদমই আপোষ নেই সে কোন কাল থেকে| তাই সকাল থেকে ওই পুরুত-এর কীর্তি কলাপ দেখে রেগে-আগুন-তেলে-বেগুন হবার idea টাকেও আমি সমর্থন করতে পারলাম না|
এবার আসি আজকালকার বিয়ের "The Most Inevitable" part এ| Wedding Photography. ওই নেশা টি আমার এমনিই আছে, মানে photography-র| তবে, আবার সেই ভাবনা, জীবনের সেরা দিনটা ক্রমাগত কোন দিকে তাকিয়ে কী ভাবে হাসলে ফোটো ভালো উঠবে, ওই নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকাটা বড্ড প্রহসন লাগে| জানি, Facebook-এ picture-perfect cover photo upload করা এবং অসংখ্য Like পাওয়ার গর্বটাই অন্য রকম, তবে, Facebook-এর Likes এর দাম যদি বিয়ের ওই মুহুর্তগুলোর থেকে বেশি হয়, তাহলে ভাবনার আছে বইকী! তার উপর, আমি না হয় চরম নাস্তিক বা "typical feminist" তাই ওই সিন্দূর-শাঁখা-পলার কদর বুঝিনা বা মানিনা, কিন্তু যারা এসব খুব বোঝে এবং মানে তাদের যখন দেখি সিন্দূরদানের সময় ওই "moment" টাকে feel করার থেকে বেশি আগ্রহ photographer-এর দিকে তাকিয়ে লাজুক pose দেওয়ায়, বড়ই বিভ্রান্ত লাগে| বিদেশের মানুষ কিঞ্চিত আগে ভাবে সবকিছু, তাই ওখানে non-intrusive wedding photography টা আজকাল সবাই prefer করে দেখতে পাই| এ বঙ্গভূমিতে কবে এমনটা হবে?
আমার next concern হল সাজ পোষাক| আজ ওবধি আমি লিপস্টিক বা আইলাইনর বা কাজল, একটাও expiry date এর আগে শেষ করতে পরিনি| তাই ওসব কিনিওনা। এই তিনটে বস্তু বাদে আমার cosmetics collection এ আর কিছু নেইও| আর একদিকে, মেয়ে হয়েও সোনাদানার সাথেও আমার খুব একটা জমে না| কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে গয়না বানিয়ে জুজুদের ভয়ে আরো এক কাঁড়ি টাকা মাসে মাসে দিয়ে লকার-এর ভাড়া গোনার কোনো অর্থ আছে বলে তো আমার মনে হয়না| তবুও, আমার এহেন যাবতীয় অপদার্থতার জন্য মাফ চেয়ে নিয়েই বলি, এত সুন্দর একটা দিনে ওই makeup এর overdose আর গয়নার গা-কুটকুট্ নিয়ে চূড়ান্ত uncomfortable হয়ে আমি ঠিকঠাক বিয়েতে মনোনিবেশ বা বিয়েটা উপভোগ, কোনোটাই করতে পারবনা| গয়নারাও তাদের এহেন অপমানের চরম শোধ আমার উপর কোনো না কোনো প্রকারে তুলবেই, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত|
এবার আসি আর এক চরম চিন্তার point এ| Social Marriage. প্রথমত, Inflation এবং বাজারের অবস্থার দিকে চেয়ে এই ঘপাত করে কয়েক লাখ টাকা বিয়েতে "উড়িয়ে" দেওয়াটা আমায় বড় ভাবায়| মানে, বুঝলাম, আপনি "আমার আছে ওরাচ্ছি, তোমার তাতে কী হে বাপু" বলতেই পারেন, তবে ওই টাকাটা bank-এ থাকলে আপনারই সময়-অসময়ে কাজে লাগতো না? আজকাল তো একটা স্টিচ করতে গেলেও হসপিটালগুলো minimum 10,000এর বিল ধরায়| আর এই যে বিয়েতে টাকা খরচের প্লাবন এটা তো সেই চিরাচরিত মনুষ্য স্বভাব, Showoff এর ই জন্যে| Competition, showoff, টেক্কা দেওয়া - ওই সব আর কী! তাও আবার টেক্কা দেওয়ার জন্যে যাদের ডেকে এনে খাওয়াবেন তাদের মধ্যে 80% (বাংলায় আশি শতাংশ) পান মুখে দিয়ে বেরনোর সাথে সাথেই বলবে "ইস...এত বাজে কাবাব (যে কোনো আইটম বসিয়ে নিতে পারেন কাবাব এর জায়গায়) বাপের জন্মে খাইনি!" তা, আপনার লাভের লাভ কী হল? বা ধরুন পাত্রপক্ষ হলে পাত্রীপক্ষের তত্ত্ব দেখে মুখ ভার করবে and vice versa. (এটা আমার জন্ম থেকে আজ ওবধি দেখা সবকটা বিয়ের মিলিত অর্জিত জ্ঞান|)
আমি আবার আমার নিজের বা পরের লোকের পরিশ্রম করে আয় করা টাকায় হাজারটা লোক ডেকে এনে এই সার্কাস করার খুব একটা পক্ষপাতি নয়| ভুল কিছু বলে থাকলে মাফ করবেন| তবে এসব আমার একান্তই নিজের ভাবনা চিন্তা, সবাইকে যে এমনটাই ভাবতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই| বিশ্বের বৃহত্তম লোকতন্ত্রের স্বাধীন নাগরিক হবার দৌলতে এ স্বাধীনতা আপনার অবশ্যই আছে|
তাহলে, ভাবছেন আমার কী রকম বিয়ে পছন্দ??? সেটা আর একটা লম্বা কাহিনী, তাই এর পরের ব্লগের topic ওটা|
জানি, মানুষ সমাজবদ্ধ জীব| লোক লৌকিকতা করেই সবাইকে চলতে হয়| তবে আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দিনটায় আমি বাদে সবার সব রকম মতামত থাকবে, এ আমি ঠিক মন খুলে মেনে নিতে পারলাম না| যে আত্মীয়দের জন্মকালে দেখিনি, তারা 2 দিন আগে থেকে এসে ঘর ভরে রাখবে, এবং শুধু বাড়িকে মাছের বাজার করে তোলাই নয়, সব বিষয়ে expert comment এবং suggestion দিয়ে যাবে সকাল সন্ধ্যে, ওটি সহ্য করার মতন ঠান্ডা মাথা আর যার হোক আমার নয়| জীবনটা আমার, বিয়েটাও আমি করতে চলেছি, তাই কোনটা হওয়া উচিত এবং কোনটা উচিত নয়, তা নির্ধারণ করার যুক্তিবুদ্ধিও আমার আছে বলেই আমার ধারণা| আবার গোদের উপর বিষফোঁরা, ধর্ম-কর্মের সাথে আমার একদমই আপোষ নেই সে কোন কাল থেকে| তাই সকাল থেকে ওই পুরুত-এর কীর্তি কলাপ দেখে রেগে-আগুন-তেলে-বেগুন হবার idea টাকেও আমি সমর্থন করতে পারলাম না|
এবার আসি আজকালকার বিয়ের "The Most Inevitable" part এ| Wedding Photography. ওই নেশা টি আমার এমনিই আছে, মানে photography-র| তবে, আবার সেই ভাবনা, জীবনের সেরা দিনটা ক্রমাগত কোন দিকে তাকিয়ে কী ভাবে হাসলে ফোটো ভালো উঠবে, ওই নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকাটা বড্ড প্রহসন লাগে| জানি, Facebook-এ picture-perfect cover photo upload করা এবং অসংখ্য Like পাওয়ার গর্বটাই অন্য রকম, তবে, Facebook-এর Likes এর দাম যদি বিয়ের ওই মুহুর্তগুলোর থেকে বেশি হয়, তাহলে ভাবনার আছে বইকী! তার উপর, আমি না হয় চরম নাস্তিক বা "typical feminist" তাই ওই সিন্দূর-শাঁখা-পলার কদর বুঝিনা বা মানিনা, কিন্তু যারা এসব খুব বোঝে এবং মানে তাদের যখন দেখি সিন্দূরদানের সময় ওই "moment" টাকে feel করার থেকে বেশি আগ্রহ photographer-এর দিকে তাকিয়ে লাজুক pose দেওয়ায়, বড়ই বিভ্রান্ত লাগে| বিদেশের মানুষ কিঞ্চিত আগে ভাবে সবকিছু, তাই ওখানে non-intrusive wedding photography টা আজকাল সবাই prefer করে দেখতে পাই| এ বঙ্গভূমিতে কবে এমনটা হবে?
আমার next concern হল সাজ পোষাক| আজ ওবধি আমি লিপস্টিক বা আইলাইনর বা কাজল, একটাও expiry date এর আগে শেষ করতে পরিনি| তাই ওসব কিনিওনা। এই তিনটে বস্তু বাদে আমার cosmetics collection এ আর কিছু নেইও| আর একদিকে, মেয়ে হয়েও সোনাদানার সাথেও আমার খুব একটা জমে না| কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে গয়না বানিয়ে জুজুদের ভয়ে আরো এক কাঁড়ি টাকা মাসে মাসে দিয়ে লকার-এর ভাড়া গোনার কোনো অর্থ আছে বলে তো আমার মনে হয়না| তবুও, আমার এহেন যাবতীয় অপদার্থতার জন্য মাফ চেয়ে নিয়েই বলি, এত সুন্দর একটা দিনে ওই makeup এর overdose আর গয়নার গা-কুটকুট্ নিয়ে চূড়ান্ত uncomfortable হয়ে আমি ঠিকঠাক বিয়েতে মনোনিবেশ বা বিয়েটা উপভোগ, কোনোটাই করতে পারবনা| গয়নারাও তাদের এহেন অপমানের চরম শোধ আমার উপর কোনো না কোনো প্রকারে তুলবেই, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত|
এবার আসি আর এক চরম চিন্তার point এ| Social Marriage. প্রথমত, Inflation এবং বাজারের অবস্থার দিকে চেয়ে এই ঘপাত করে কয়েক লাখ টাকা বিয়েতে "উড়িয়ে" দেওয়াটা আমায় বড় ভাবায়| মানে, বুঝলাম, আপনি "আমার আছে ওরাচ্ছি, তোমার তাতে কী হে বাপু" বলতেই পারেন, তবে ওই টাকাটা bank-এ থাকলে আপনারই সময়-অসময়ে কাজে লাগতো না? আজকাল তো একটা স্টিচ করতে গেলেও হসপিটালগুলো minimum 10,000এর বিল ধরায়| আর এই যে বিয়েতে টাকা খরচের প্লাবন এটা তো সেই চিরাচরিত মনুষ্য স্বভাব, Showoff এর ই জন্যে| Competition, showoff, টেক্কা দেওয়া - ওই সব আর কী! তাও আবার টেক্কা দেওয়ার জন্যে যাদের ডেকে এনে খাওয়াবেন তাদের মধ্যে 80% (বাংলায় আশি শতাংশ) পান মুখে দিয়ে বেরনোর সাথে সাথেই বলবে "ইস...এত বাজে কাবাব (যে কোনো আইটম বসিয়ে নিতে পারেন কাবাব এর জায়গায়) বাপের জন্মে খাইনি!" তা, আপনার লাভের লাভ কী হল? বা ধরুন পাত্রপক্ষ হলে পাত্রীপক্ষের তত্ত্ব দেখে মুখ ভার করবে and vice versa. (এটা আমার জন্ম থেকে আজ ওবধি দেখা সবকটা বিয়ের মিলিত অর্জিত জ্ঞান|)
আমি আবার আমার নিজের বা পরের লোকের পরিশ্রম করে আয় করা টাকায় হাজারটা লোক ডেকে এনে এই সার্কাস করার খুব একটা পক্ষপাতি নয়| ভুল কিছু বলে থাকলে মাফ করবেন| তবে এসব আমার একান্তই নিজের ভাবনা চিন্তা, সবাইকে যে এমনটাই ভাবতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই| বিশ্বের বৃহত্তম লোকতন্ত্রের স্বাধীন নাগরিক হবার দৌলতে এ স্বাধীনতা আপনার অবশ্যই আছে|
তাহলে, ভাবছেন আমার কী রকম বিয়ে পছন্দ??? সেটা আর একটা লম্বা কাহিনী, তাই এর পরের ব্লগের topic ওটা|
উফফ...সাধু সাধু. তোর প্রতিটা কথা জেনো মনে হলো আমার মুখ থেকে বেরোছে. এই পুরুত এ আমার খুব একটা আস্থা নেই...দখীনেশ্বর আই পুজো দিতে দিয়ে যখন দেখতাম যে পুজো দেবার নামে হাত পেতে
ReplyDeleteদাড়িয়ে আছে তখন মনে হতো অতটা না গিয়ে বাড়ি বসে পুজো দিলে মনে শান্তি হতো ওনেক বেশি...ওরা মায়ের কাছে পুজো পৌছবার থেকে বেশি interested ওদের কাছে দীখিনা কখন আসবে...তো আমার
বিয়েতে আমি মুখ বুজে উনি যা বলছিলেন সেটা না বলে কাটিয়ে গেছি কারণ আমি ওনেক কথা শুনতেও পারছিলাম না আর sanskit এ আমি পন্ডিত এর বাবা...সো যেতে দিলাম এমনি আর চুপ্তি করে
ঠাকুরের কাছে আমার অসহায়তা টা বলেও দিলাম...এবার একটা খাটি কথা বলেছিস ফোটোগ্রফী নিয়ে...আমি এদের যবে বুক করেছিলাম তবেই বলেছিলাম যে দেখো আমাকে এদিক ওদিক থেকে দাকবে
না...candid পিক্স নেবে...আমার ওই পোজ় দেয়া ছবি বাজে লাগে আর আমাকে পোজ় দিলে তসসো বাজে লাগে...এদিকে বিয়ের দিক বরের বাড়ির ফটোগ্রাফার টি তো জানতেন না এসব...এসে আমাকে বলে
ওই ওড়ণার ফাঁক দিয়ে মিষ্টি করে তাকাতে...আমি একবার ভাবলাম কিছু বলি তারপর ভাবলাম দেখি আর কী বলে...তো ওরা continue করতে থাকলো...একবার বলে লাজুক হেসে হাত দিয়ে মুখ ঢাকতে,
একবার বলে চেলিতে মুখ ঢেকে হাসতে...আমি একটুক্ষন শুনে ওদের বললাম...দেখো আমার ভুতের ভয় আছে আর এভাবে চেলি তে ভুত টাইপ এর ছবি আমি তুলবো না...মনে basically আমার কোনো লজ্জা
হচ্ছে না বিয়ে করতে তাই আমি ওই এমোশন তা আনতে পারছি না...যদি কখনো কোনো সময় হয় তাহলে রেডী থেকো capture করতে...আর একটি বারও যদি আমাকে এই সব ন্যাকা ছবি তোলার জননো
বলতে এসেছো তাহলে তুমি মারা পড়বে অপঘাতে....পরের দিন থেকে তাকে আর দেখা যায়নি ফটো তুলতে...কিন্তু সেই দিন যখনই আমাকে এদিকে তাকান , একটু হাসুন কনে, একে ধরুন বলেছে তখন এ
আমি খেপে আগুন হয়ে পোজ় দিয়েছি...আর সেই জননেই আমার ওই সিঁদুর দান এট্সেটরা ব্যাপার গুলো তে ছবি গুলো হয় normal এসেছে নয়তো রেগে তাকানো এসেছে...কিন্তু দুর্বা তুই অটো নিন্দে না
করলেই পারতিস...ওনেকের তো সাজু গুযু করতে ভালই লাগে...যেমন আমার লেগেছিলো...যদিও সেটা আলাদা ব্যাপার যে নিজেকে সম্পূর্নো মেয়েদের সাজে দেখে একটু ঘেটে গেছিলাম...infact বিয়ে করতে বসে
আমি শুনতে পারছিলাম আমার এক teacher বলছে...বাবা দেখো শুভ্রা কেমন সান্তো হয়ে বসে বিয়ে করছে...এই জন্ততর শান্ত হয়ে থাকার না...ছেলেটির এলেম আছে...তো আমি এসব কথায় কিছু মনে করিনা কারণ সোজা সাপটা ভরং বিহীন কথাই বেশি পছন্দো করি... বিয়ের তকতা তো হলো দুর্বে...কিন্তু অখনো তো মহাভারতের পুরো টাই বাকি...সেটা নিওয়েও লিখিস কিন্তু... :)
শুভ্রাদি,
Deleteসত্যি, মানে পুরো ব্যাপারটাই এমন চরম প্রহসন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে চাইলেও নিস্তার নেই| আর, ওই সাজের ব্যাপারটি নিয়ে তো জানো-ই আমার নিজের বড় চাপ| মাঝে মাঝে সাজুগুজু করতে তো আমারও খেয়াল ওঠে, তবে ওই বেনারসী পরে আগুনের সামনে থাকা বা গোটা বেলাটা ওঠবস করা, ভাবলেই কেমন পিলে চমকে যায়| অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমার সাধুবাদের জন্যে :) খুব শিগগিরি আসল মহাভারত নামাতে চলেছি| :P